সোস্যাল মাধ্যমগুলো ভালো-মন্দ নিয়ে কত আলোচনা আর সমালোচনাই না হচ্ছে
প্রতিনিয়ত। তবে এক দশকেরও বেশি সময় পরে হারানো ছেলে যখন ফেসবুকে খুঁজে
ফিরে এলো নিজের মায়ের বুকে তখন চোখ ভিজে ওঠেছে অনেকেরই।
১২ বছর বয়েসী অঙ্কুশ মায়ের সাথে রাগ করে ১১ বছর আগে বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়েছিল। তারপর থেকে প্রায় এক যুগ নিখোঁজ এই বালকের সন্ধান দিল ফেসবুক। বাড়ি থেকে পালিয়ে পুণে থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরে নানদেদ শহরে বেড়ে ওঠেন অঙ্কুশ। সময়ের পালা বদলে কাজ শুরু করেন রেরু সাহিব গুরুদ্বারে।
দিন পার হয়েছে, বহুবার চেষ্টা করেছেন ঘরে ফেরার। চাচার বাড়ির ফোন নাম্বর, বাড়ির ঠিকানা বদলে যাওয়ায় সব যেন হারিয়ে গিয়েছিল। মা হেমলতাও খুঁজেছেন বড় ছেলেকে। অবশেষে ফেসবুকে নিজের ভাইকে খুঁজতে শুরু করেন অঙ্কুশ। দেখতে লাগলেন সন্তোষ নামের অসংখ্য প্রোফাইল। অবশেষে চিনতে পারলেন ছবি দেখে। তারপর নিজের গ্রামে ফিরে গেলেন অঙ্কুশ, হাঁটা আর মুখে কাটা দাগ দেখে মা চিনতে ভুল করলেন না ছেলেকে।১১ বছর পর মা-ছেলেকে মিলিয়ে দিল ফেসবুক।
১২ বছর বয়েসী অঙ্কুশ মায়ের সাথে রাগ করে ১১ বছর আগে বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়েছিল। তারপর থেকে প্রায় এক যুগ নিখোঁজ এই বালকের সন্ধান দিল ফেসবুক। বাড়ি থেকে পালিয়ে পুণে থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরে নানদেদ শহরে বেড়ে ওঠেন অঙ্কুশ। সময়ের পালা বদলে কাজ শুরু করেন রেরু সাহিব গুরুদ্বারে।
দিন পার হয়েছে, বহুবার চেষ্টা করেছেন ঘরে ফেরার। চাচার বাড়ির ফোন নাম্বর, বাড়ির ঠিকানা বদলে যাওয়ায় সব যেন হারিয়ে গিয়েছিল। মা হেমলতাও খুঁজেছেন বড় ছেলেকে। অবশেষে ফেসবুকে নিজের ভাইকে খুঁজতে শুরু করেন অঙ্কুশ। দেখতে লাগলেন সন্তোষ নামের অসংখ্য প্রোফাইল। অবশেষে চিনতে পারলেন ছবি দেখে। তারপর নিজের গ্রামে ফিরে গেলেন অঙ্কুশ, হাঁটা আর মুখে কাটা দাগ দেখে মা চিনতে ভুল করলেন না ছেলেকে।১১ বছর পর মা-ছেলেকে মিলিয়ে দিল ফেসবুক।
No comments:
Post a Comment