যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াজউদ্দিন খান ওরফে
মিল্কি গুলশানে শপার্স ওয়ার্ল্ডের সামনে গাড়ি থেকে নেমে সবেমাত্র
দাঁড়িয়েছেন। হঠাৎ পেছন থেকে সাদা পাঞ্জাবি পরা ঘাতক ছুটে আসেন। ঘাতক বাঁ
হাতে মুঠোফোন কানে দিয়ে কথা বলছিলেন আর ডানহাতে পিস্তল দিয়ে একের পর এক
গুলি করে যাচ্ছিলেন। শপার্স ওয়ার্ল্ডের সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়ে এ দৃশ্য।
র্যাবের ভাষ্য অনুযায়ী, এই ঘাতকের নাম জাহিদ সিদ্দিকী তারেক। রিয়াজের
পরিবারের সদস্যরা জানান, তারেক নিহত রিয়াজের ছোটবেলার বন্ধু। তাঁরা দুজন
একসঙ্গে বড় হয়েছেন মতিঝিলের এজিবি কলোনির বাসায়।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত একটার দিকে গুলশানের শপার্স ওয়ার্ল্ডের সামনে গাড়ি থেকে নামার সঙ্গে সঙ্গেই গুলি করেন তারেক। এ সময় কালো রঙের পাঞ্জাবি পরা ছিলেন রিয়াজ। হেঁটে শপার্স ওয়ার্ল্ডে প্রবেশ পথের দিকে যাওয়ার পরপরই বাঁ কানে মুঠোফোনে কথা বলতে বলতে রিয়াজের সামনে দাঁড়ান ওই ঘাতক, যাঁর মাথায় ছিল সাদা টুপি, গায়ে সাদা রঙের পাঞ্জাবি। রিয়াজের সঙ্গে কোনো কথাও বলেননি ঘাতক। মুঠোফোনে কথা বলতে বলতেই রিয়াজকে একের পর এক গুলি ছুড়তে থাকেন। গুলিবিদ্ধ রিয়াজের দেহ মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। গুলি করার দৃশ্য দেখেও রিয়াজকে বাঁচাতে বা ঘাতককে ধরতে আশপাশে দাঁড়িয়ে থাকা লোকজন এগিয়ে যাননি। রিয়াজ মাটিতে পড়ার পরও দমে যাননি হত্যাকারীরা। বরং মৃত্যু নিশ্চিত করে লাল রঙের মোটর সাইকেলে চড়ে আরও একজন এগিয়ে যান রিয়াজের দিকে। মাটিতে পড়ে থাকা রিয়াজকে আরও কটি গুলি করেন। তবে একটি গুলি সাদা পাঞ্জাবি পরা প্রথম ঘাতকের শরীরে লেগে যায়। এরপর খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে লাল রঙের ওই মোটরসাইকেলে উঠে বাধাহীনভাবে পালিয়ে যান ঘাতকেরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রিয়াজের এক আত্মীয় প্রথম আলো ডটকমকে জানান, ঈদ উপলক্ষে আগে কেনা বাচ্চাদের পোশাক বদলাতে গত রাতে শপার্স ওয়ার্ল্ডে গিয়েছিলেন রিয়াজ। সাগরের প্রাইভেট কারে চড়ে মোহাম্মদপুরে নিজ বাসা থেকে গুলশান যান রিয়াজ। সাগরকে তিনি ভাগনে বলে ডাকতেন।
র্যাব-১ এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, আজ মঙ্গলবার ভোর দুইটা থেকে চারটা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে রিয়াজ হত্যার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে ছয়জনকে আটক করা হয়েছে। তাঁরা হলেন এইচ এম জাহিদ সিদ্দিকী তারেক (৩৫), তুহিনুর রহমান (২৫), সৈয়দ মোস্তফা আলী রুমি (৩৩), মোহাম্মদ রাসেদ মাহামুদ (২৫), সাইদুল ইসলাম নুরুজ্জামান (২২) ও মোহাম্মদ সুজন হাওলাদার (২২)। মূল আসামি জাহিদকে রাজধানীর উত্তরার ফরচুন হসপিটাল থেকে আটক করা হয়েছে।
র্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক উইং কমান্ডার হাবিবুর রহমান বিকেলে প্রথম আলো ডটকমকে জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনগত বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
এদিকে আজ সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় প্রথম আলো ডটকমকে গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, এখনো মামলা হয়নি। তবে মামলা হবে।’
এর আগে আজ সকালে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ কোনো কোন্দলের কথা আমার জানা নেই। বিষয়টি পুলিশ তদন্ত করছে। তারাই প্রকৃত ঘটনা উদ্ধার করবে। আমরা এখন শোকে মুহ্যমান। এ বিষয়ে পরে কথা বলব।’
English
Organising
Secretary in the southern city of attackers riyajauddina aka Milky
gulasane saparsa worlds just in front of the car down from the stands. I just came back from a killer wearing white Punjabi. The left ear with a cell phone in the hands of the executioner balachilena danahate was a pistol with one shot. Saparsa worlds CC cameras caught the scene. According to RAB, the name of the killer Fabric Zahid said. The family said Riaz, Riaz childhood friend killed Fabric. The two have been together a long ejibi Motijheel Colony home.Dibagata yesterday at one of the worlds Gulshan saparsa shift from cars immediately in front of the Fabric. Riaz was wearing at the time of its black color. Enter
the path to the left ear after walking saparsa World muthophone talk
Riaz stand in front of the killer, who was the head of a white hat,
white color on Punjabi. Riaz has also asked the executioner. Muthophone talk balatei riyajake are churate one shot. Riaz was shot lutiye body to the ground. Riyajake to overlook shot the scene to save the people standing around to catch ghatakake been ahead. Have Riaz sagging to the ground after the assassins. We are in the red riding motor cycles also suggest a move toward. Riyajake fall to the ground in many of the categories. The Punjabi wearing a white shot of the killer body can take. He hobbled up the red color of the motorcycle fled ghatakera badhahinabhabe.Riaz
told a relative he was reluctant to release, on the occasion of Eid
before buying children's clothing change at the last World saparsa Riaz
said. Private car riding home from the sea, mohammadapure go Gulshan Riaz. Bhagane sagarake the call.-1
Is the press release said today from two till four o'clock Tuesday
morning in the capital murder related charges chayajanake Riaz to
continue operations in the area have been detained. The
Fabric of the HM Zahid Siddiqui (35), tuhinura in (25), Syed Mustafa Ali
Rumi (33), the raseda mahamuda (25), Saidul Islam nurujjamana (22) and
the HOWLADER quickly switch between users (22). The accused have been detained in hospital jahidake Fortune Uttara in the capital.Wing Commander RAB director of media studies, Habibur Rahman told the afternoon, the legal process against detainees.The day I first told the chayataya Gulshan police officer (OC) Rafiqul Islam said, still not the case. It will be the case. 'Earlier this morning, the City of South attackers Ismail said he told the president, 'but I did not know the no kondalera. Police are investigating the matter. They will retrieve the actual events. We muhyamana mourning. After the talk. '
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত একটার দিকে গুলশানের শপার্স ওয়ার্ল্ডের সামনে গাড়ি থেকে নামার সঙ্গে সঙ্গেই গুলি করেন তারেক। এ সময় কালো রঙের পাঞ্জাবি পরা ছিলেন রিয়াজ। হেঁটে শপার্স ওয়ার্ল্ডে প্রবেশ পথের দিকে যাওয়ার পরপরই বাঁ কানে মুঠোফোনে কথা বলতে বলতে রিয়াজের সামনে দাঁড়ান ওই ঘাতক, যাঁর মাথায় ছিল সাদা টুপি, গায়ে সাদা রঙের পাঞ্জাবি। রিয়াজের সঙ্গে কোনো কথাও বলেননি ঘাতক। মুঠোফোনে কথা বলতে বলতেই রিয়াজকে একের পর এক গুলি ছুড়তে থাকেন। গুলিবিদ্ধ রিয়াজের দেহ মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। গুলি করার দৃশ্য দেখেও রিয়াজকে বাঁচাতে বা ঘাতককে ধরতে আশপাশে দাঁড়িয়ে থাকা লোকজন এগিয়ে যাননি। রিয়াজ মাটিতে পড়ার পরও দমে যাননি হত্যাকারীরা। বরং মৃত্যু নিশ্চিত করে লাল রঙের মোটর সাইকেলে চড়ে আরও একজন এগিয়ে যান রিয়াজের দিকে। মাটিতে পড়ে থাকা রিয়াজকে আরও কটি গুলি করেন। তবে একটি গুলি সাদা পাঞ্জাবি পরা প্রথম ঘাতকের শরীরে লেগে যায়। এরপর খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে লাল রঙের ওই মোটরসাইকেলে উঠে বাধাহীনভাবে পালিয়ে যান ঘাতকেরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রিয়াজের এক আত্মীয় প্রথম আলো ডটকমকে জানান, ঈদ উপলক্ষে আগে কেনা বাচ্চাদের পোশাক বদলাতে গত রাতে শপার্স ওয়ার্ল্ডে গিয়েছিলেন রিয়াজ। সাগরের প্রাইভেট কারে চড়ে মোহাম্মদপুরে নিজ বাসা থেকে গুলশান যান রিয়াজ। সাগরকে তিনি ভাগনে বলে ডাকতেন।
র্যাব-১ এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, আজ মঙ্গলবার ভোর দুইটা থেকে চারটা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে রিয়াজ হত্যার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে ছয়জনকে আটক করা হয়েছে। তাঁরা হলেন এইচ এম জাহিদ সিদ্দিকী তারেক (৩৫), তুহিনুর রহমান (২৫), সৈয়দ মোস্তফা আলী রুমি (৩৩), মোহাম্মদ রাসেদ মাহামুদ (২৫), সাইদুল ইসলাম নুরুজ্জামান (২২) ও মোহাম্মদ সুজন হাওলাদার (২২)। মূল আসামি জাহিদকে রাজধানীর উত্তরার ফরচুন হসপিটাল থেকে আটক করা হয়েছে।
র্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক উইং কমান্ডার হাবিবুর রহমান বিকেলে প্রথম আলো ডটকমকে জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনগত বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
এদিকে আজ সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় প্রথম আলো ডটকমকে গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, এখনো মামলা হয়নি। তবে মামলা হবে।’
এর আগে আজ সকালে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ কোনো কোন্দলের কথা আমার জানা নেই। বিষয়টি পুলিশ তদন্ত করছে। তারাই প্রকৃত ঘটনা উদ্ধার করবে। আমরা এখন শোকে মুহ্যমান। এ বিষয়ে পরে কথা বলব।’
English
No comments:
Post a Comment