মৃত ঘোষণার ৪ দিন পর সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরেছে আড়াইহাজারের
গাজীপুরা গ্রামের মৃত: আফাজউদ্দীনের স্ত্রী জরিনা বেগম (৬৫)। গতকাল দুপুরে
উপজেলা সদরের সেন্ট্রাল হাসপাতালে এই ঘটনাটি ঘটে।
হাসপাতাল ও জরিনার পরিবার জানায়, বৃহস্পতিবার দুপুর অনুমান দেড়টায় জরিনা বেগম নিজ ঘরে একটি আলমারী থেকে মুরগির ডিম তুলতে গেলে আলমারিটি তার ওপর পড়ে গিয়ে তিনি মারাত্মক আহত হন। তাকে সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে আসা হলে ডাক্তার তাকে ঢাকায় রেফার্ড করেন। রোগীর স্বজনরা তাকে ঢাকা না নিয়ে আড়াইহাজারের বেসরকারি হাসপাতাল সেন্ট্রালে নিয়ে চিকিৎসা দিয়ে রোগীকে সুস্থ করে বাড়িতে পাঠানো হয়। কিন্তু বাড়িতে গিয়ে তিনি আবার অসুস্থ হয়ে পড়েন। শনিবার তাকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় আবার উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়। এবারেও ডাক্তার তার চিকিৎসা না করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। মেডিকেল কলেজে নিয়ে যাওয়ার পর তার জ্ঞান না ফেরায় চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বাড়িতে এনে কিছু লোক বাঁশ কাটায় এবং কিছু লোক জরিনার জন্য কবর খুঁড়তে লেগে যায়। মৃত ব্যক্তির মাগফিরাত কামনা করে রোগীর এক মেয়ে লাশের সামনে বসে সুরা ইয়াছিন পড়তে থাকে। হঠাৎ করে কিছুক্ষণ পর মৃত ব্যক্তি নড়াচড়া শুরু করেন। ফলে সবাই চমকে যান। এ সময় তিনি জীবিত আছেন ভেবে তাকে শনিবার রাতে আবার সেন্ট্রাল হাসপাতালে এনে ভর্তি করানো হয়।
এখানে ৪ দিন চিকিৎসা শেষে গতকাল বুধবার দুপুরে তিনি একেবারে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যান। এ ধরনের অলৌকিক ঘটনায় এলাকায় বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এই বিষয়ে আড়াইহাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. ইউসুফ বলেন, অনেক সময় রোগীর শিরা বন্ধ হয়ে গেলে মারা গেছে বলে মনে হয়। যদি সময় নিয়ে দেখা হতো তবে এমনটি হতো না।
হাসপাতাল ও জরিনার পরিবার জানায়, বৃহস্পতিবার দুপুর অনুমান দেড়টায় জরিনা বেগম নিজ ঘরে একটি আলমারী থেকে মুরগির ডিম তুলতে গেলে আলমারিটি তার ওপর পড়ে গিয়ে তিনি মারাত্মক আহত হন। তাকে সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে আসা হলে ডাক্তার তাকে ঢাকায় রেফার্ড করেন। রোগীর স্বজনরা তাকে ঢাকা না নিয়ে আড়াইহাজারের বেসরকারি হাসপাতাল সেন্ট্রালে নিয়ে চিকিৎসা দিয়ে রোগীকে সুস্থ করে বাড়িতে পাঠানো হয়। কিন্তু বাড়িতে গিয়ে তিনি আবার অসুস্থ হয়ে পড়েন। শনিবার তাকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় আবার উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়। এবারেও ডাক্তার তার চিকিৎসা না করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। মেডিকেল কলেজে নিয়ে যাওয়ার পর তার জ্ঞান না ফেরায় চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বাড়িতে এনে কিছু লোক বাঁশ কাটায় এবং কিছু লোক জরিনার জন্য কবর খুঁড়তে লেগে যায়। মৃত ব্যক্তির মাগফিরাত কামনা করে রোগীর এক মেয়ে লাশের সামনে বসে সুরা ইয়াছিন পড়তে থাকে। হঠাৎ করে কিছুক্ষণ পর মৃত ব্যক্তি নড়াচড়া শুরু করেন। ফলে সবাই চমকে যান। এ সময় তিনি জীবিত আছেন ভেবে তাকে শনিবার রাতে আবার সেন্ট্রাল হাসপাতালে এনে ভর্তি করানো হয়।
এখানে ৪ দিন চিকিৎসা শেষে গতকাল বুধবার দুপুরে তিনি একেবারে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যান। এ ধরনের অলৌকিক ঘটনায় এলাকায় বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এই বিষয়ে আড়াইহাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. ইউসুফ বলেন, অনেক সময় রোগীর শিরা বন্ধ হয়ে গেলে মারা গেছে বলে মনে হয়। যদি সময় নিয়ে দেখা হতো তবে এমনটি হতো না।
No comments:
Post a Comment