সদ্য শুরু হওয়া এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে এলিয়েন। তার চেহারার সাথে
সামঞ্জস্য রেখে এলাকায় এই নামে পরিচিত হলেও তার আসল নাম আমির হামজা। আমির
সদর উপজেলার দেহন রওশনপুর দাখিল মাদ্রাসার মেধাবী ছাত্র। সে দেহন গ্রামের
বিজিবি সদস্য শমসের আলীর ছেলে। কোনো বিষয়ে একবার ধারণা নিলে তা পরে সে
হুবহু তুলে ধরতে পারে আমির। এটা তার বিশেষ গুণ।
এলাকাবাসী জানায়, আমির ছোট থেকেই খুব মেধাবী। তবে তার সঙ্গে এলাকার ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা খেলাধুলা করতে ভয় পেত। এ কারণে আমির সব সময় বাড়িতেই থাকত। তাকে সবাই এলিয়ন বলে চেনে।
আমিরের মা সাথে কথা বলে জানা যায়, আমির আমাদের পরিবারের লক্ষ্মী। আমরা পরিবারের কোনো সিদ্ধান্ত নিতে আমিরের সঙ্গে কথা বলি আগে। কারণ আমির সব সময় সঠিক সিদ্ধান্ত দিত।তিনি আরও জানান, ছোটবেলায় আমির অনেক অসুস্থ ছিল। এখনো সে অসুস্থ। তবে আমিরের পরিবারের অন্য সদস্যরা সুস্থ।
রওশনপুর দাখিল মাদ্রাসার সুপার আ. রাজ্জাক জানান, আমির হামজা প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত বিদ্যালয়ের কৃতী ছাত্র হিসেবে বরাবরই প্রথম স্থান লাভ করেছে। পরে শারীরিক বিভিন্ন রোগের কারণে সে পিছিয়ে পড়ে। তার পরও সে কৃতিত্বের সঙ্গে দাখিল পরীক্ষা পাস করবে বলে জানান তিনি।
এলাকাবাসী জানায়, আমির ছোট থেকেই খুব মেধাবী। তবে তার সঙ্গে এলাকার ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা খেলাধুলা করতে ভয় পেত। এ কারণে আমির সব সময় বাড়িতেই থাকত। তাকে সবাই এলিয়ন বলে চেনে।
আমিরের মা সাথে কথা বলে জানা যায়, আমির আমাদের পরিবারের লক্ষ্মী। আমরা পরিবারের কোনো সিদ্ধান্ত নিতে আমিরের সঙ্গে কথা বলি আগে। কারণ আমির সব সময় সঠিক সিদ্ধান্ত দিত।তিনি আরও জানান, ছোটবেলায় আমির অনেক অসুস্থ ছিল। এখনো সে অসুস্থ। তবে আমিরের পরিবারের অন্য সদস্যরা সুস্থ।
রওশনপুর দাখিল মাদ্রাসার সুপার আ. রাজ্জাক জানান, আমির হামজা প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত বিদ্যালয়ের কৃতী ছাত্র হিসেবে বরাবরই প্রথম স্থান লাভ করেছে। পরে শারীরিক বিভিন্ন রোগের কারণে সে পিছিয়ে পড়ে। তার পরও সে কৃতিত্বের সঙ্গে দাখিল পরীক্ষা পাস করবে বলে জানান তিনি।
No comments:
Post a Comment