কথায় আছে ‘ভূতে অবিশ্বাস ভূতের ভয় দূর করে না’। কিন্তু স্টেডিয়ামে বসে ভূত দেখার দাবি করলে একটু খটকা তো লাগতেই পারে।
তবে এমনটিই দাবি করেছে বলিভিয়ার দর্শকরা। কোপা লিবার্তোদোরেসের একটি ম্যাচে হার্নান্দো সিলেস স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে বসে খেলা দেখার সময় ভূত দৌড়ে যেতে দেখেছেন তারা। স্টেডিয়ামের ক্যামেরার চোখেও বিষয়টি ধরা পড়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে বলিভিয়ার রাজধানী লাপাজে এই ঘটনা ঘটে।
ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে দর্শক সারির পেছন দিয়ে কাউকে কোনো বাধা না দিয়ে তুমুল গতিতে কোনো এক অশরীরীকে দৌড়ে যেতে দেখা যায়। স্টেডিয়ামের বিপরীত পাশে বসা দর্শকের চোখ এড়ায়নি বিষয়টি। চোখ এড়ায়নি স্টেডিয়ামের ক্যামেরারও।
তবে এমনটিই দাবি করেছে বলিভিয়ার দর্শকরা। কোপা লিবার্তোদোরেসের একটি ম্যাচে হার্নান্দো সিলেস স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে বসে খেলা দেখার সময় ভূত দৌড়ে যেতে দেখেছেন তারা। স্টেডিয়ামের ক্যামেরার চোখেও বিষয়টি ধরা পড়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে বলিভিয়ার রাজধানী লাপাজে এই ঘটনা ঘটে।
ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে দর্শক সারির পেছন দিয়ে কাউকে কোনো বাধা না দিয়ে তুমুল গতিতে কোনো এক অশরীরীকে দৌড়ে যেতে দেখা যায়। স্টেডিয়ামের বিপরীত পাশে বসা দর্শকের চোখ এড়ায়নি বিষয়টি। চোখ এড়ায়নি স্টেডিয়ামের ক্যামেরারও।
তবে দক্ষিণ আমেরিকায় এমন অপ্রত্যাশিত অশরীরীকে দেখা অস্বাভাবিক কিছু নয়। মাঝে মাঝে দক্ষিণ আমেরিকার বিভিন্ন স্টেডিয়ামে ভূতের মতো কিছু দেখা যায়। যার কোনো ব্যাখ্যা খুঁজে পাওয়া যায় না। কখনো কখনো গোলপোস্টের ওপরে, কখনো জায়ান্ট স্ক্রিনের ওপরে, এমনকি কখনো ভূতকে দেখা গেছে বল ট্যাপ করতে।
স্টেডিয়ামে দৌড়ে যাওয়া ছায়াসদৃশ ওই মানবাকৃতির বস্তুটি সত্যিই কি ভূত, না অন্য কিছু- তা নিয়ে সন্দেহ থাকলেও দর্শকদের যে ভূতের ভয়ে ধরেছিল, তা বলা যায়।
No comments:
Post a Comment